সংযুক্ত আরব আমিরাতের পুলিশ এবং স্থানীয় গণমাধ্যম এ খবর দিয়েছে। বিমানে ইসরাইল ও আমেরিকার কর্মকর্তারা ছিলেন। তবে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী এই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করে নি।
ইসরাইলের বিমানকে সৌদি আরবের আকাশে ব্যবহার করতে দেয়ার ভেতর দিয়ে এই ইঙ্গিত মিলছে যে, তারা ইহুদিবাদী সরকারকে নিয়মিতভাবে আকাশসীমা ব্যবহার করতে দিতে প্রস্তুত রয়েছে যাতে ইসরাইলি বিমানের জন্য দূরত্ব কমে আসে এবং বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক হয়। পাশাপাশি এই ইঙ্গিতও আসছে যে, ইসরাইল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য যে চুক্তি করেছে তার প্রতি রিয়াদ সরকারের সমর্থন রয়েছে।
গত ১৩ ই আগস্ট দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত একটি চুক্তি সই করে। এর মাঝদিয়ে দু পক্ষের মধ্যে নানা রকম চুক্তি হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আমিরাত-ইসরাইল চুক্তির ব্যাপারে মধ্যস্থতা করেছেন।
সূত্র: পার্সটুডে