শ্রীলংকা য় গৃহযুদ্ধ চলাকালে স্বাধীনতাকামী তামিল টাইগার্স শ্রীলংকার এক বিমান ঘাঁটিতে দুর্ধর্ষ হামলা চালালে শ্রীলঙ্কা সরকার শনাক্ত কারী ইলেকট্রনিক বিমান এবং পাইলট বিহীন বিমান ( ড্রোন ) ক্রয়ের জন্য ইরানের কাছে ঋণের আবেদন করে ।
ইরানও গোপনে ঋণ দিতে সম্মত হয় এবং শ্রীলঙ্কার বেশ কিছু সামরিক অফিসারকে শনাক্ত কারী ইলেকট্রনিক বিমান ও ড্রোন চালানো এবং এ যুদ্ধের প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য সে দেশে আসার আমন্ত্রণ জানায় ইরান । বিশ্লেষকদের বিশ্বাস : শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনীর আক্রমন করার মনোবল বৃদ্ধি সংক্রান্ত ইরানের জিও স্ট্র্যাটেজিক এ সাহায্যকে প্রাচ্যের প্রতি দেশটির নজর ও দৃষ্টি বলে গণ্য করতে হবে ।
সূত্র : রাভবেতে ইরান ও শ্রীলঙ্কা ( ইরান ও শ্রীলঙ্কার সম্পর্ক : উইকিপিডিয়া)
ইরান ইথিওপিয়ার কাছে টিগ্রায় বিদ্রোহ দমনে ড্রোন ( মোহাজের ৬ ) , বিভিন্ন ধরণের precisely hitting bombs & ammunitions এবং অস্ত্র বিক্রি করেছে ( গত ২০২১ সালে ) ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্টারেস্ট ফাঁস করে যে " ইথিওপীয় সেনাবাহিনী এমন সব ড্রোন ব্যবহার করছে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যেগুলার বৈশিষ্ট্যাবলী ইরানী ড্রোন মোহাজের ৬ এর সাথে মিলে যায় । "
যেখানে ইথিওপিয়ার মতো দেশ ইরানের কাছে থেকে অস্ত্র ও ড্রোন কেনা থেকে বিরত থাকা সংক্রান্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধ ও চাপ উপেক্ষা করে ইরানের কাছ থেকে ড্রোন , প্রিসাইযলি আঘাত কারী ও গাইডেড বোমা ও গোলাবারুদ এবং অস্ত্র কিনতে পারে সেখানে
বাংলাদেশ পার্বত্য চট্টগ্রাম ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে ইরানের সাহায্য নিতে পারে
উল্লেখ্য যে ইথিওপিয়া ইসরাইল , তুরস্ক ও আরব আমিরাতের কাছ থেকেও ড্রোন পেয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক চাপের কারণে তুরস্ক ও আমিরাত ইথিওপিয়ায় ড্রোন সরবরাহ স্থগিত রেখেছে। এদিকে টিগ্রায়ের বিদ্রোহীরা ইরানকে ইথিওপিয়ার কাছে ড্রোন ও অস্ত্র বিক্রি বন্ধ রাখার আবেদন জানিয়েছে। ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট (ফার্সী ভার্সন ) খবরের হেডিং করেছে ঠিক এ ভাবে যে : কেন ( ইথিওপিয়ার) টিগ্রায়ের বিচ্ছিন্নতাবাদীরা ইথিওপীয় বিমান বাহিনীর ইরানী ড্রোন নিয়ে ভীত ?!
ইসলামী চিন্তাবিদ এবং গবেষক হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান